কোন গ্রহ কি ভাব প্রকাশ করে এবং তা থেকে কি বিচার করবেন ?
রবি - তনু, শত্রু, কর্ম ও জাগতিক উন্নতি এবং পিতার কারক। অর্থাৎ লগ্ন, ষষ্ঠ এবং দশম ভাবের কারকগ্রহ রবি।
চন্দ্র - মন, মাতা, বিদ্যা, সুখ এবং দেহপুষ্টির কারক তথা চতুর্থভাবের কারক।
মঙ্গল - সাহস, বিক্রম ও ভ্রাতা ভগিনী বা তৃতীয়ভাব, রোগ, শত্রু তথা ষষ্ঠভাব, দুর্ঘটনা, মামলা-মোকদ্দমা বা অষ্টম ভাব এবং ভূমি ও গৃহাদির বা চতুর্থভাবের কারক। মঙ্গল শুভ হলে জাতক সাহসী, কর্মঠ ও অধ্যাবসায়ী হবে। জাতকের ভ্রাতাভগিনীও শুভ হবে। মামলা-মোকদ্দমা ও ভূমি এবং গৃহাদির ব্যাপারে শুভ ফল লাভ হবে। বিপরীতে এই সকল ফলের বিপরীত হবে। মঙ্গল সন্মন্ধে বিশেষ বিধি- তৃতীয়স্থ মঙ্গল সবল হলে ভ্রাতাভগিনীর পক্ষে অশুভ, আর দুর্বল হলে তাদের দীর্ঘায়ু লাভ হবে।
বুধ - চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম ভাবের কারক। বুধ বিদ্যা,বুদ্ধি, কর্ম ইত্যাদির কারক গ্রহও বটে।
বৃহস্পতি - ধন, কর্ম, ধর্ম, পুত্র ও বুদ্ধি, আয়, বিদ্যা ও প্রজ্ঞার কারক। অর্থাৎ সেই অর্থে দ্বিতীয়, নবম, দশম, পঞ্চম, একাদশ ও চতুর্থ ভাবের ও কারক গ্রহ হলেন বৃহস্পতি।
শুক্র - চতুর্থ, পঞ্চম, সপ্তম ও দশম ভাবের কারক। মুখ্যত সপ্তম ভাবের কারক গ্রহ হলেন শুক্র।
শনি - মৃত্যু, আয়ু, ঝঞ্ঝাট ও বিশৃঙ্খলা, কর্ম এবং ব্যায়ের কারক। অর্থাৎ শনি সেই অর্থে অষ্টম, দশম এবং দ্বাদশ ভাবের কারক।
ভাববিচারকালে এই সকল সংকেত বা সাধারন নিয়মগুলি স্মরণে রাখতে পারলে কোষ্ঠী বিচার অধিক পরিমানে সহজ হয়ে উঠবে।
মঙ্গল - সাহস, বিক্রম ও ভ্রাতা ভগিনী বা তৃতীয়ভাব, রোগ, শত্রু তথা ষষ্ঠভাব, দুর্ঘটনা, মামলা-মোকদ্দমা বা অষ্টম ভাব এবং ভূমি ও গৃহাদির বা চতুর্থভাবের কারক। মঙ্গল শুভ হলে জাতক সাহসী, কর্মঠ ও অধ্যাবসায়ী হবে। জাতকের ভ্রাতাভগিনীও শুভ হবে। মামলা-মোকদ্দমা ও ভূমি এবং গৃহাদির ব্যাপারে শুভ ফল লাভ হবে। বিপরীতে এই সকল ফলের বিপরীত হবে। মঙ্গল সন্মন্ধে বিশেষ বিধি- তৃতীয়স্থ মঙ্গল সবল হলে ভ্রাতাভগিনীর পক্ষে অশুভ, আর দুর্বল হলে তাদের দীর্ঘায়ু লাভ হবে।
বুধ - চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম ভাবের কারক। বুধ বিদ্যা,বুদ্ধি, কর্ম ইত্যাদির কারক গ্রহও বটে।
বৃহস্পতি - ধন, কর্ম, ধর্ম, পুত্র ও বুদ্ধি, আয়, বিদ্যা ও প্রজ্ঞার কারক। অর্থাৎ সেই অর্থে দ্বিতীয়, নবম, দশম, পঞ্চম, একাদশ ও চতুর্থ ভাবের ও কারক গ্রহ হলেন বৃহস্পতি।
শুক্র - চতুর্থ, পঞ্চম, সপ্তম ও দশম ভাবের কারক। মুখ্যত সপ্তম ভাবের কারক গ্রহ হলেন শুক্র।
শনি - মৃত্যু, আয়ু, ঝঞ্ঝাট ও বিশৃঙ্খলা, কর্ম এবং ব্যায়ের কারক। অর্থাৎ শনি সেই অর্থে অষ্টম, দশম এবং দ্বাদশ ভাবের কারক।
ভাববিচারকালে এই সকল সংকেত বা সাধারন নিয়মগুলি স্মরণে রাখতে পারলে কোষ্ঠী বিচার অধিক পরিমানে সহজ হয়ে উঠবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন