জ্যোতিষ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ টোটকা মানব জীবনের উন্নতিকল্পে
১. অশ্লেষা নক্ষত্রে বট গাছের পাতা এনে ঘরে রেখে দিলে কোনোদিন অন্নকষ্ট হয়না।
২. মঘা নক্ষত্রে অশত্থ গাছের মূল এনে নিজের কাছে রাখলে দুঃস্বপ্ন দেখা বন্ধ হয়।
৩. পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্রে আম গাছের মূল এনে দুধের সাথে পেষণ করে খাওয়ালে বন্ধ্যানারির সন্তান লাভ হয়।
৪. উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্রে নীম গাছের মূল এনে নিজের কাছে রাখলে সন্তান লাভ হয়।
৫. জ্যেষ্ঠা নক্ষত্রে জাম গাছের মূল এনে নিজের কাছে রাখলে রাজসম্মান লাভ হয়।
৬. ১২ ভাগ তামা , ১৬ ভাগ রুপা , ১০ ভাগ সোনা এই তিনটি পৃথক প্রথক তার তৈরী করে রবিবার যুক্ত পুষ্যা নক্ষত্রে বা বৃহস্পতি বার যুক্ত পুষ্যা নক্ষত্রে অমৃতযোগে দুটি আংটি তৈরী করে নিন। এবং পঞ্চামৃত দ্বারা জিতেন্দ্র প্রভুর অভিষেক করে সেই অভিষেকে উক্ত আংটি টি ধুয়ে ডান হাতের তর্জনীতে পরুন। এর ফলে সর্বপ্রকার দারিদ্রতা দূর হবে।
৭. অশোক বৃক্ষের মূল এনে তার একটি ছোট টুকরো কোনো পবিত্র স্থানে রেখে প্রত্যহ ধুপ দীপ দ্বারা পূজা করলে গৃহের ধনসম্পপতি বৃদ্ধি পায়।
৮. শ্বেত জয়ন্তীর মূল এনে মাথায় ধারণ করলে জ্বর সেরে যায়।
৯. আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ত্রিফলার উল্লেখ আছে। তার একটির নাম বহেড়া। রবিবার পুষ্যা নক্ষত্রে দিন ওই বহেড়া গাছের মূল এবং পাতা এনে তার পূজা করবেন , এরপর এগুলি লাল কাপড়ের টুকরোয় বেঁধে ভাণ্ডারে বা অর্থের সিন্দুকে বা টাকার বাক্সে রাখবেন। এরফলে অর্থ আসবে। এটি খুব সমৃদ্ধিশালী টোটকা।
১০. ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের তিথিতে যেদিন ভরনী নক্ষত্র আসবে, সেইদিন চারটি কলস জল ভর্তি করে কোনো পৃথক ঘরে রেখে দিন। দ্বিতীয় দিন যে কলস টি খালি মনে হবে তাকে পৃথক স্থানে রেখে তাতে কাঁচা আনাজ ভোরে দেবেন , বাকি কলসি গুলির জল সেখানে ছিটিয়ে দেবেন। তারপর যে কলসি আনাজ ভরা আছে তাকে পূজা করতে থাকবেন। তাতে মাতা অন্নপূর্ণা দেবী প্রসন্ন হবেন এবং সাধকের গৃহে শান্তি শৃঙ্খলা বৃদ্ধি পাবে।
গৃহ শান্তির যন্ত্র , মন্ত্র , কবজ , টোটকার জন্যে যোগাযোগ করুন ১০০% কাজ হবে ব্যবহার করে দেখুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন