দৈনন্দিন ব্যাস্ত জীবনের জন্য ভালো ঘুম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিত্তনৈমিত্তিক কাজ, ব্যবসা প্রভৃতির ব্যাপারে আমরা স্বাভাবিক ভাবে চাপে থাকি এবং এই চাপ প্রশমিত করার ব্যাপারে ঘুম অবশ্যই প্রয়োজন। কিন্তু বহু ক্ষেত্রেই সুনিদ্রা থেকে আমরা বঞ্চিত হয়ে থাকি। এখানে ৬টি জ্যোতিষ ও বাস্তুমতে ৭টি প্রতিকার উল্ল্যেখ করা হলো। এই নিয়মগুলি যথাযথ পালন করতে পারলে ভালো গাঢ় ঘুম অবশ্যই হবে। এবং দৈনন্দিন জীবনের মানসিক চাপ থেকে মুক্তি মিলবে।একটি সুন্দর সকাল আমরা উপভোগ করতে পারবো।
১. মোবাইল ফোন বা বিছানার ওপর ডিজিটাল ঘড়ি, ব্যান্ড বা অন্য কোনোরূপ গ্যাজেট থাকা উচিত নয়। কারণ এর থেকে রাহুর প্রভাব চন্দ্রের উত্তরভাগকে শক্তিশালী করে। যার ফলে ঘুমের ব্যঘাত ঘটতে পারে।
২. ইতিবাচক শক্তির আকর্ষণের জন্য একটি তামার পাত্রে জল রাখতে হবে। এটি নিজের প্রতি ইতিবাচক শক্তিকে আকর্ষণ করে এবং সঠিক ঘুমের সাহায্য করে। শুধু তাই নয় সকালে ঐ জল পান করলেও জীবনে শুভ পরিবর্তন আসে।
৩. খাটের নিচে সর্বদা পরিষ্কার রাখা উচিত। জিনিসপত্র দিয়ে খাটের নীচস্থান ভর্তি থাকলে শনির কুপ্রভাবে উদ্বেগজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ফলে বিভিন্ন ভাবে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে থাকে।
৪. বিছানার চাদর ও বালিশের কভার সর্বদা হালকা রঙের ব্যবহার করা উচিত। এরফলে শুক্র ও চন্দ্রের ধনাত্মক শক্তি আকর্ষিত হয়। যা পর্যাপ্ত সুনিদ্রার জন্য যথেষ্ট।
৫. ঘরে বীম থাকলে তার নিচে ঘুমোনো উচিত নয়। বীম বা স্তম্ভের নিচে ঘুমোলে দুঃসপ্ন দেখতে হতে পারে যা আপনার নিদ্রাকে বিঘ্নিত করে।
৬. বিছানার পাশে সামান্য গুড় একটি পাত্রে ঢাকা দিয়ে রেখে দিন। পরদিন সকালে সেই গুড় কোনো গাভীকে খাওয়ানো উচিত। এটি আপনার জীবনে বৃহস্পতির শুভ প্রভাব ঘটে যা বিনিময়ে সুস্বাস্থ্যের ইঙ্গিত করে। এবং প্রত্যহ সুনিদ্রা প্রদান করে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন