নিজের রত্ন নিজে পরীক্ষা করুন
প্রবাল - চিকন, রক্তের মধ্যে রাখলে, রক্তের চারদিকে রক্ত জমে যায়। এক বিন্দু জল ওপরে দিলে গড়িয়ে পড়েনা। সাধারণত মঙ্গলবার ধারণীয়।
হীরা - দেখতে বেশ চমকদার, স্পর্শে ঠান্ডা বোধ হবে। রোদে রাখলে ইন্দ্রধনুর ন্যায় রংবেরঙের কিরণ বের হতে থাকে। কঠিন বস্তুর আঘাতে ভেঙে যায়। গরম দুধে ফেললে দুধকে ঠান্ডা করে দেয়। বিদ্যুতের কুচালক। যদি একে গরম করা হয় তাহলে এর বর্ণ কিছুটা হালকা হয়, ঠান্ডা হলে পূর্বরূপ ধারণ করে।
পান্না - সবুজ ঘাসের যেমন রং সেইরকম হয়ে থাকে। বেশ মখমলী ও দেখতে সুন্দর হয়। সবুজ ও সাদা মিশ্রিতও হয়। পারদর্শী ও অপারদর্শী এর দুটি রূপ। যদি কাঠের উপর ঘষা যায় তাহলে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। জলের বিন্দু এর উপর দিলে গড়িয়ে যায়না।
মুক্তা - উজ্জ্বল, আঁকাবাঁকা বা গোলাকার ইত্যাদি হয়ে থাকে। এই রত্নটি কাটিং করা যায়না। হলদে বা গোলাপি কাপড়ের উপর ঘষলে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। এটি সাদা,চকচকে নীল, কালো প্রভৃতি কয়েক রঙের হয়ে থাকে। এবং প্রকাশমান হয়ে থাকে।
রুবি - এটি ওজনদার, রেশ যুক্ত। বার্মার রুবি ধারণ করলে কিছুটা গরম অনুভূত হয়। লাল, কালো, লাক্ষা রঙের পারদর্শী ও অপারদর্শী দুরকম হয়। চকচকে, কান্তিমান ও চিক্কন যুক্ত হয়ে থাকে।
পোখরাজ - ভারী বোধ হয়। চকচকে ও পারদর্শী। আসল পোখরাজে কিছু রেশা অবশই থাকবে। রোদে রাখলে হলুদ বর্ণের কিরণ ফুটে উঠবে।
নীলা - রোদে রাখলে নীল কিরণ বের হবে। কাঁচের গ্লাসে জল ভর্তি করে তার মধ্যে রেখে দিলে নীল কিরণ বেরোতে থাকে। বেশ চিক্কন, স্বচ্ছ, উজ্জ্বল পারদর্শী অর্থাৎ প্রভাবশালী। এর মধ্যে একটি রেশা দেখা যাবে। খুব দ্রুত ফলাফল দান করে থাকে সে শুভ হোক বা অশুভ।
নীলার সতর্কবাণী - যদি দেহে কোনো বিকার উৎপন্ন হয়, দেহের আকৃতিতে কোনো পরিবর্তন আসে, চোখের কোনো সমস্যা দেখা দেয় , গৃহে চুরি, রোগব্যাধি প্রভৃতি উৎপন্ন হয়ে থাকে, রাত্রে সবার সময় বা জেগে থাকার সময় ভয় লাগে তাহলে নীলাকে অশুভ মনে করে ধারণ করবেননা। অন্যথায় আরো বেশি ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। এই রত্নের প্রভাব খুব দ্রুত পড়ে। রাতারাতি ধনবান করে তুলতে পারে আবার পথের ভিকারী করে দিতে পারে। মোটামুটি ধরণের ৩ ঘন্টার মধ্যে প্রভাব ফেলতে শুরু করে।
গোমেদ - গোমেদ নিয়ে যদি গোমূত্রে ২৪ ঘন্টা রাখা যায়, তাহলে গোমূত্রের রং পরিবর্তন হয়। কিছু কালিমাযুক্ত গোমেদ, সম্পূর্ণ লালবর্ণের হয়ে থাকে। গোমেদ কাঠের উপর ঘষলে চকচকে ও স্বচ্ছ হয়। এটি স্বচ্ছ ও সমডোল হয়ে থাকলে। সাধারণত এটি গরুর চর্বির রং অথবা হালকা হলুদ বর্ণের হয়ে থাকে। দুধে ডুবিয়ে রাখলে তাকে গোমূত্রের মতো করে দেয়।
ক্যাটসআই - এটি নাড়লে, এর মধ্যে দুধের বর্ণ, নীল বর্ণ বা সোনায় বর্ণের চমক দেখা যায়। এই রেখার ওপর দিকটা উন্নতদর অথবা গম্বুজকের মনে হয়। সূর্য উদয় হলে এটি রুপার তারের মতো মনে হয়। বাঁশপাতার ন্যায় এর কান্তি অর্থাৎ আভা ঝলসায়। হলদে বিড়ালের চোখের মতো ছায়া পড়ে। কাপড়ের উপর ঘষলে খুব উজ্জ্বল হয়।
প্রবাল - চিকন, রক্তের মধ্যে রাখলে, রক্তের চারদিকে রক্ত জমে যায়। এক বিন্দু জল ওপরে দিলে গড়িয়ে পড়েনা। সাধারণত মঙ্গলবার ধারণীয়।
হীরা - দেখতে বেশ চমকদার, স্পর্শে ঠান্ডা বোধ হবে। রোদে রাখলে ইন্দ্রধনুর ন্যায় রংবেরঙের কিরণ বের হতে থাকে। কঠিন বস্তুর আঘাতে ভেঙে যায়। গরম দুধে ফেললে দুধকে ঠান্ডা করে দেয়। বিদ্যুতের কুচালক। যদি একে গরম করা হয় তাহলে এর বর্ণ কিছুটা হালকা হয়, ঠান্ডা হলে পূর্বরূপ ধারণ করে।
পান্না - সবুজ ঘাসের যেমন রং সেইরকম হয়ে থাকে। বেশ মখমলী ও দেখতে সুন্দর হয়। সবুজ ও সাদা মিশ্রিতও হয়। পারদর্শী ও অপারদর্শী এর দুটি রূপ। যদি কাঠের উপর ঘষা যায় তাহলে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। জলের বিন্দু এর উপর দিলে গড়িয়ে যায়না।
মুক্তা - উজ্জ্বল, আঁকাবাঁকা বা গোলাকার ইত্যাদি হয়ে থাকে। এই রত্নটি কাটিং করা যায়না। হলদে বা গোলাপি কাপড়ের উপর ঘষলে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। এটি সাদা,চকচকে নীল, কালো প্রভৃতি কয়েক রঙের হয়ে থাকে। এবং প্রকাশমান হয়ে থাকে।
রুবি - এটি ওজনদার, রেশ যুক্ত। বার্মার রুবি ধারণ করলে কিছুটা গরম অনুভূত হয়। লাল, কালো, লাক্ষা রঙের পারদর্শী ও অপারদর্শী দুরকম হয়। চকচকে, কান্তিমান ও চিক্কন যুক্ত হয়ে থাকে।
পোখরাজ - ভারী বোধ হয়। চকচকে ও পারদর্শী। আসল পোখরাজে কিছু রেশা অবশই থাকবে। রোদে রাখলে হলুদ বর্ণের কিরণ ফুটে উঠবে।
নীলা - রোদে রাখলে নীল কিরণ বের হবে। কাঁচের গ্লাসে জল ভর্তি করে তার মধ্যে রেখে দিলে নীল কিরণ বেরোতে থাকে। বেশ চিক্কন, স্বচ্ছ, উজ্জ্বল পারদর্শী অর্থাৎ প্রভাবশালী। এর মধ্যে একটি রেশা দেখা যাবে। খুব দ্রুত ফলাফল দান করে থাকে সে শুভ হোক বা অশুভ।
নীলার সতর্কবাণী - যদি দেহে কোনো বিকার উৎপন্ন হয়, দেহের আকৃতিতে কোনো পরিবর্তন আসে, চোখের কোনো সমস্যা দেখা দেয় , গৃহে চুরি, রোগব্যাধি প্রভৃতি উৎপন্ন হয়ে থাকে, রাত্রে সবার সময় বা জেগে থাকার সময় ভয় লাগে তাহলে নীলাকে অশুভ মনে করে ধারণ করবেননা। অন্যথায় আরো বেশি ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। এই রত্নের প্রভাব খুব দ্রুত পড়ে। রাতারাতি ধনবান করে তুলতে পারে আবার পথের ভিকারী করে দিতে পারে। মোটামুটি ধরণের ৩ ঘন্টার মধ্যে প্রভাব ফেলতে শুরু করে।
গোমেদ - গোমেদ নিয়ে যদি গোমূত্রে ২৪ ঘন্টা রাখা যায়, তাহলে গোমূত্রের রং পরিবর্তন হয়। কিছু কালিমাযুক্ত গোমেদ, সম্পূর্ণ লালবর্ণের হয়ে থাকে। গোমেদ কাঠের উপর ঘষলে চকচকে ও স্বচ্ছ হয়। এটি স্বচ্ছ ও সমডোল হয়ে থাকলে। সাধারণত এটি গরুর চর্বির রং অথবা হালকা হলুদ বর্ণের হয়ে থাকে। দুধে ডুবিয়ে রাখলে তাকে গোমূত্রের মতো করে দেয়।
ক্যাটসআই - এটি নাড়লে, এর মধ্যে দুধের বর্ণ, নীল বর্ণ বা সোনায় বর্ণের চমক দেখা যায়। এই রেখার ওপর দিকটা উন্নতদর অথবা গম্বুজকের মনে হয়। সূর্য উদয় হলে এটি রুপার তারের মতো মনে হয়। বাঁশপাতার ন্যায় এর কান্তি অর্থাৎ আভা ঝলসায়। হলদে বিড়ালের চোখের মতো ছায়া পড়ে। কাপড়ের উপর ঘষলে খুব উজ্জ্বল হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন