রুদ্রাক্ষ কথা
রুদ্রাক্ষ এক উপকার অনেক - রুদ্রাক্ষ শব্দটি দুটি শব্দের মিলনে সৃষ্টি হয়েছে। যেমন রুদ্র + অক্ষ। রুদ্র অর্থাৎ ভগবান শিব এবং অক্ষ অর্থাৎ নেত্র। একত্রে বলা হয় রুদ্রাক্ষ। সাধারণ মানুষ এই থেকেই জানে রুদ্রাক্ষ হলো শিবের চক্ষু।
স্কন্ধ পুরানে দেখা যায় যে , রাজা ' ময়ের ' অত্যাচারে দেবতাগণ ভয়ে ভীত হয়ে মহাদেবের শরণাপন্ন হন। ফলে ময়ের সঙ্গে মহাদেবের প্রবল সংগ্রামে মহাদেব বিজয়লাভ করে দেবতাদের বিপদমুক্ত করেন। তারপর তিনি উচহাস্য করতে থাকেন। তখন তার সেই প্রসন্নতার হাসি থেকে চারটি অশ্রুবিন্দু পতিত হয়। এই চারটি অশ্রূকণা থেকে রুদ্রাক্ষের অংকুর ফুটে ওঠে। তাকে রুদ্রাক্ষ নামে অভিহিত করা হয়।
প্রাকৃতিক দিক থেকে রুদ্রাক্ষ এক থেকে চোদ্দো মুখ পর্যন্ত হয়ে থাকে। রুদ্রাক্ষের নকল ও অনেক দেখা যায়। আসল রুদ্রাক্ষের অশেষ গুন্। রুদ্রাক্ষ এবং রুদ্রাক্ষের মালা আয়ুর্বেদিক ওষুধ এবং পূজাঅর্চনা কাজে ব্যবহার করা হয়। মোটাদানার রুদ্রাক্ষ সহজেই পাওয়া যায় , ছোটোগুলি দামি এবং দুর্লভ বলা যায়।
একমুখী রুদ্রাক্ষ সর্বশ্রেষ্ঠ বলা হয়েছে। এটি অর্থ, সুখ, এবং সন্তানাদি বৃদ্ধি করে ও তাদের কল্যাণ করে। ধারণ করলে রক্তচাপ রোগে উপকার হয়।
তামার পাত্রে জল ভর্তি করে রাতে তাতে যেকোনো রুদ্রাক্ষ দেবেন এবং সকালে খালি পেটে সেই জল নিয়মিত রূপে পান করলে সুগার, রক্তচাপ, ও হৃদরোগে আরাম পাওয়া যায়।
রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়। রুদ্রাক্ষ দুধে ফুটিয়ে সেই দুধ পান করলে স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি হয়। রুদ্রাক্ষ যত মুখী হোক না কেন লাল অথবা যেকোনো পাথরের ওপর চন্দনের মত ঘষে খেলে বুকের সর্ব প্রকার রোগ অর্থাৎ জ্বলন , পেটের যন্ত্রনা, চর্মরোগ প্রভৃতি আরোগ্য হয়। রোগীও আরাম পায়।
ছয়মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে স্ত্রী রোগ দূর হয়।
অষ্টমুখী রুদ্রাক্ষ ''রাহু '' দ্বারা পীড়িত ব্যক্তির পীড়া বা কুফল দূর হয়। নবমুখী রুদ্রাক্ষ নারীর গর্ভ রক্ষা করে। দশমুখী রুদ্রাক্ষ বিভিন্ন কুপ্রভাব দূর করে। বারমুখী রুদ্রাক্ষ দুর্ঘটনা থেকে ধারণকারীকে রক্ষা করে।
তেরমুখী রুদ্রাক্ষ যোগীগণের যোগবল ও তপস্যাকে বৃদ্ধি করে। এবং ভোগীদের সর্ব সুখ প্রদান করে। চোদ্দো মুখী রুদ্রাক্ষ শিবের তৃতীয় নয়ন থেকে উৎপন্ন বলা হয়েছে , তাই এটি অগাধ ধন এবং সুখ প্রদান করে থাকে।
বিশেষ ভাবে পঞ্চমুখী রুদ্রাক্ষ সুর্বসুলভ। এটি সহজেই পাওয়া যায়। যত প্রকার মালা আছে , তার মধ্যে রুদ্রাক্ষের মালা সর্বশ্রেষ্ঠ। এটি দ্রুত ফল প্রদান করে থাকে।
রুদ্রাক্ষ এক উপকার অনেক - রুদ্রাক্ষ শব্দটি দুটি শব্দের মিলনে সৃষ্টি হয়েছে। যেমন রুদ্র + অক্ষ। রুদ্র অর্থাৎ ভগবান শিব এবং অক্ষ অর্থাৎ নেত্র। একত্রে বলা হয় রুদ্রাক্ষ। সাধারণ মানুষ এই থেকেই জানে রুদ্রাক্ষ হলো শিবের চক্ষু।
স্কন্ধ পুরানে দেখা যায় যে , রাজা ' ময়ের ' অত্যাচারে দেবতাগণ ভয়ে ভীত হয়ে মহাদেবের শরণাপন্ন হন। ফলে ময়ের সঙ্গে মহাদেবের প্রবল সংগ্রামে মহাদেব বিজয়লাভ করে দেবতাদের বিপদমুক্ত করেন। তারপর তিনি উচহাস্য করতে থাকেন। তখন তার সেই প্রসন্নতার হাসি থেকে চারটি অশ্রুবিন্দু পতিত হয়। এই চারটি অশ্রূকণা থেকে রুদ্রাক্ষের অংকুর ফুটে ওঠে। তাকে রুদ্রাক্ষ নামে অভিহিত করা হয়।
প্রাকৃতিক দিক থেকে রুদ্রাক্ষ এক থেকে চোদ্দো মুখ পর্যন্ত হয়ে থাকে। রুদ্রাক্ষের নকল ও অনেক দেখা যায়। আসল রুদ্রাক্ষের অশেষ গুন্। রুদ্রাক্ষ এবং রুদ্রাক্ষের মালা আয়ুর্বেদিক ওষুধ এবং পূজাঅর্চনা কাজে ব্যবহার করা হয়। মোটাদানার রুদ্রাক্ষ সহজেই পাওয়া যায় , ছোটোগুলি দামি এবং দুর্লভ বলা যায়।
একমুখী রুদ্রাক্ষ সর্বশ্রেষ্ঠ বলা হয়েছে। এটি অর্থ, সুখ, এবং সন্তানাদি বৃদ্ধি করে ও তাদের কল্যাণ করে। ধারণ করলে রক্তচাপ রোগে উপকার হয়।
তামার পাত্রে জল ভর্তি করে রাতে তাতে যেকোনো রুদ্রাক্ষ দেবেন এবং সকালে খালি পেটে সেই জল নিয়মিত রূপে পান করলে সুগার, রক্তচাপ, ও হৃদরোগে আরাম পাওয়া যায়।
রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়। রুদ্রাক্ষ দুধে ফুটিয়ে সেই দুধ পান করলে স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি হয়। রুদ্রাক্ষ যত মুখী হোক না কেন লাল অথবা যেকোনো পাথরের ওপর চন্দনের মত ঘষে খেলে বুকের সর্ব প্রকার রোগ অর্থাৎ জ্বলন , পেটের যন্ত্রনা, চর্মরোগ প্রভৃতি আরোগ্য হয়। রোগীও আরাম পায়।
ছয়মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে স্ত্রী রোগ দূর হয়।
অষ্টমুখী রুদ্রাক্ষ ''রাহু '' দ্বারা পীড়িত ব্যক্তির পীড়া বা কুফল দূর হয়। নবমুখী রুদ্রাক্ষ নারীর গর্ভ রক্ষা করে। দশমুখী রুদ্রাক্ষ বিভিন্ন কুপ্রভাব দূর করে। বারমুখী রুদ্রাক্ষ দুর্ঘটনা থেকে ধারণকারীকে রক্ষা করে।
তেরমুখী রুদ্রাক্ষ যোগীগণের যোগবল ও তপস্যাকে বৃদ্ধি করে। এবং ভোগীদের সর্ব সুখ প্রদান করে। চোদ্দো মুখী রুদ্রাক্ষ শিবের তৃতীয় নয়ন থেকে উৎপন্ন বলা হয়েছে , তাই এটি অগাধ ধন এবং সুখ প্রদান করে থাকে।
বিশেষ ভাবে পঞ্চমুখী রুদ্রাক্ষ সুর্বসুলভ। এটি সহজেই পাওয়া যায়। যত প্রকার মালা আছে , তার মধ্যে রুদ্রাক্ষের মালা সর্বশ্রেষ্ঠ। এটি দ্রুত ফল প্রদান করে থাকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন