শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

রহস্যময় কেতু

 

ফলিত জ্যোতিষ এ কেতুকে রহস্যময় আখ্যা দেওয়া হয়েছে। রাহুর মতোই কেতুর গতিও বক্র।অন্যান্য গ্রহের ন্যায় কেতু সরল বা অতিচারি গতি বলে কিছু নেই।কেতুর বাল্য, বৃদ্ধ বা যৌবন অবস্থা বলে কিছু নেই। কেতু চক্ষুহীন ফলে কেতু দৃষ্টিহীন। সাধারণত কেতু কে প্যাপগ্রহ আখ্যা দেওয়া হয়েছে আবার কোথাও শুভ ফল প্রদানকারী বলে বর্ণনা করা হয়েছে।এই ব্যাপারে আমি মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী। অর্থাৎ কেতুর অবস্থান হিসেবে ফলাফল প্রদান করে থাকে বলে মনে করি। দীর্ঘ চর্চার মধ্যে দেখেছি বহু কেতু প্রভাবাধীন ব্যাক্তিকে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছতে।ফলে কেতু কোথায় অবস্থান করছে সেটাই বড়ো কথা সেখান থেকে বিচার বিশ্লেষণ প্রয়োজন।

কেতু ভাবাপন্ন ব্যাক্তির অন্তরে অভাবনীয় শক্তি নিহিত থাকে। কিন্তু তার বহিঃপ্রকাশ ঘটেনা।এইসকল ব্যাক্তির তন্ত্র, মন্ত্র আধ্যাত্মিক বিষয়ে অদ্ভুত জ্ঞান জন্মায়।তবে একবার ক্রোধের বশবর্তী হলে মঙ্গলের ন্যায় নিজেও শেষ হবে অপরকে শেষ করবে। অদ্ভুত ধৈর্যের অধিকারী হয়। এই ব্যাক্তি চাপা স্বভাবের হয়, নিজের ভাব সহজে ব্যাক্ত করেনা। গোপনীয় কাজ পছন্দ করবে। ব্যাক্তির কেতু অশুভ হলে জুয়াচুরি, ধাপ্পাবাজি এইসব বিষয়ে আগ্রহ জন্মাবে।
কেতুর স্বস্থান মীন।রবি,চন্দ্র,মঙ্গল মিত্র। মীন,বৃশ্চিক,ধনু,মকর ও কুম্ভে কেতু বলবান ও শুভ। তৃতীয়, ষষ্ঠ, ও একাদশে কেতু সর্ব রিষ্ট নাশ করে।কেতু মঙ্গল,কেতু বুধ, কেতু শুক্র, কেতু শনি অশুভ যোগ।
কেতু মঙ্গল যোগ নিয়ে বহু ব্যাখ্যা আছে।সেক্ষেত্রে লগ্নপতির সঙ্গে সম্পর্ক শুভ গ্রহের দৃষ্টি প্রভৃতি দেখে ফলদান করতে হয়। কেতু বুধ যোগে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে থাকে। বিভিন্ন বিভ্রম জন্মায়।কেতু শনি যোগে কর্মক্ষেত্রের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কর্মজীবনে কোনো না কোনো সময় ভোগ করতে হয়। কর্মে প্রবল বাধা, কর্মহানি,পদচ্যুত ঘটতে পারে। শত্রুর ষড়যন্ত্রে ব্যাক্তির বন্ধন ভয় জন্মায়।শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রবল ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। ফলিত জ্যোতিষ এ কেতুকে রহস্যময় আখ্যা দেওয়া হয়েছে। রাহুর মতোই কেতুর গতিও বক্র।অন্যান্য গ্রহের ন্যায় কেতু সরল বা অতিচারি গতি বলে কিছু নেই।কেতুর বাল্য, বৃদ্ধ বা যৌবন অবস্থা বলে কিছু নেই। কেতু চক্ষুহীন ফলে কেতু দৃষ্টিহীন। সাধারণত কেতু কে প্যাপগ্রহ আখ্যা দেওয়া হয়েছে আবার কোথাও শুভ ফল প্রদানকারী বলে বর্ণনা করা হয়েছে।এই ব্যাপারে আমি মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী। অর্থাৎ কেতুর অবস্থান হিসেবে ফলাফল প্রদান করে থাকে বলে মনে করি। দীর্ঘ চর্চার মধ্যে দেখেছি বহু কেতু প্রভাবাধীন ব্যাক্তিকে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছতে।ফলে কেতু কোথায় অবস্থান করছে সেটাই বড়ো কথা সেখান থেকে বিচার বিশ্লেষণ প্রয়োজন।
কেতু ভাবাপন্ন ব্যাক্তির অন্তরে অভাবনীয় শক্তি নিহিত থাকে। কিন্তু তার বহিঃপ্রকাশ ঘটেনা।এইসকল ব্যাক্তির তন্ত্র, মন্ত্র আধ্যাত্মিক বিষয়ে অদ্ভুত জ্ঞান জন্মায়।তবে একবার ক্রোধের বশবর্তী হলে মঙ্গলের ন্যায় নিজেও শেষ হবে অপরকে শেষ করবে। অদ্ভুত ধৈর্যের অধিকারী হয়। এই ব্যাক্তি চাপা স্বভাবের হয়, নিজের ভাব সহজে ব্যাক্ত করেনা। গোপনীয় কাজ পছন্দ করবে। ব্যাক্তির কেতু অশুভ হলে জুয়াচুরি, ধাপ্পাবাজি এইসব বিষয়ে আগ্রহ জন্মাবে।
কেতুর স্বস্থান মীন।রবি,চন্দ্র,মঙ্গল মিত্র। মীন,বৃশ্চিক,ধনু,মকর ও কুম্ভে কেতু বলবান ও শুভ। তৃতীয়, ষষ্ঠ, ও একাদশে কেতু সর্ব রিষ্ট নাশ করে।কেতু মঙ্গল,কেতু বুধ, কেতু শুক্র, কেতু শনি অশুভ যোগ।
কেতু মঙ্গল যোগ নিয়ে বহু ব্যাখ্যা আছে।সেক্ষেত্রে লগ্নপতির সঙ্গে সম্পর্ক শুভ গ্রহের দৃষ্টি প্রভৃতি দেখে ফলদান করতে হয়। কেতু বুধ যোগে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে থাকে। বিভিন্ন বিভ্রম জন্মায়।কেতু শনি যোগে কর্মক্ষেত্রের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কর্মজীবনে কোনো না কোনো সময় ভোগ করতে হয়। কর্মে প্রবল বাধা, কর্মহানি,পদচ্যুত ঘটতে পারে। শত্রুর ষড়যন্ত্রে ব্যাক্তির বন্ধন ভয় জন্মায়।শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রবল ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। 

শনিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

যন্ত্রের বিশেষত্ব

 যত দিন যাচ্ছে যন্ত্রের প্রয়োজন ও জনপ্র্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এই তন্ত্র ও মন্ত্রের ব্যাপক প্র্রভাবের কারণে বর্তমানে এগুলির প্রতীকাত্ম ব্যাখ্যা হেতু যন্ত্রের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তন্ত্র হলো প্রবন্ধ বিধান এবং মন্ত্রের অর্থ হলো কোনও দেবদেবীর শব্দ, অক্ষর বা ধ্বনির একটা নির্দিষ্ট সমূহকে লয় বদ্ধ করে তার উচ্চারণ বা আকৃতির দ্বারা আহ্বান জানানো। যন্ত্র হলো প্রকৃত পক্ষে প্রতীক চিহ্ন।  এই চিহ্নের মধ্যে নানা রকম সাঙ্কেতিক চিহ্ন, বিন্দু, সংখ্যা ত্রিকোণ, বৃত্ত,, বর্গ অথবা আড়াআড়ি রেখাসমূহের একটা নির্দিষ্ট পরিমান এবং ক্রমানুসারে সঠিক আকার দিয়ে তাতে মন্ত্রের দ্বারা শক্তি স্থাপন করে এবং সেগুলোকে জাগৃত করে খুব সহজে মনোস্কামনা সিদ্ধ করা। 

নতুন অভ্যাস কারীদের বলা দরকার যে, তাঁরা যেন যন্ত্র রচনা করা বা প্রয়োগ করার আগেই নিজেদের গুরুর কাছে পরামর্শ নেবেন। এর সঠিক প্রয়োগে ব্যাক্তির উদ্দেশ্য যেমন সিদ্ধ হবে অন্যদিকে ভুল প্রয়োগের কারণে তাঁদের কোনও রকম ক্ষতির  আশংকা থাকবেই না। তবে ব্যাক্তির দীক্ষিত এবং গুরুর অনুমতি আবশ্যক। 


           


          

            





শনিবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৩

আর্থিক উন্নতির কিছু উৎকৃষ্ট মন্ত্র সাধনা

আর্থিক উন্নতির কিছু উৎকৃষ্ট মন্ত্র সাধনা :

তিনমাসে অর্থলাভ হেতু কুবের মন্ত্র : নিম্নলিখিত মন্ত্রটি প্রতিদিন ১০৮ জপে মন্ত্র সিদ্ধ হবে। এবং তিনমাসের মধ্যে আর্থিক উন্নতি ও শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে। 

যথায় কুবেরায় বৈশ্রবণায়, ধনধান্যধিপতিয়ে সমৃদ্ধি মে দেহি দাপায় স্বাহা। 

অর্থপ্রাপ্তি হেতু ২১ দিনের সাধনা মন্ত্র : নিম্নলিখিত মন্ত্রটি মাটির প্রদীপ এবং মাটির মালা নিজহস্তে প্রস্তুত করে ২১ দিন ১০৮ বার মন্ত্রটি জপ করলে সিদ্ধ হলে আর্থিক উন্নতি ঘটবে। 

ওঁ নমো পদ্মাবতী পদ্মনেত্র বজ্র বজ্রংকুশ প্রত্যক্ষংভবতী। 

লক্ষ্মী সিদ্ধি : নিম্নোক্ত মন্ত্র একমালা অর্থাৎ ১০৮ বার করে দৈনিক জপ করলে আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে। 

ওঁ নমো হ্রীং শ্রীং  শ্রীং  শ্রীং ক্রীং শ্রীং ক্রীং শ্রীং ক্লীং শ্রীং লক্ষ্মী মম ধনং চিন্তা দূরং করোতি স্বাহা। 

বন্ধন মোচন যন্ত্র ও মন্ত্রের ব্যাবহারিক উপযোগিতা


মামলা মোকদ্দমা, পাপগ্রহ দ্বারা দীর্ঘদিন পীড়িত অথবা গৃহে বা বাস্তুতে কোনোরকম অশুভ বন্ধন থাকলে বা অনুভূত  হলে , সেই ব্যাক্তি  যদি নিম্নলিখিত মন্ত্র জপ করতে থাকেন তবে শীগ্রই সমস্ত বন্ধন দিকে মুক্তি মিলবে। আপনার সাধ্যমত জপ সংখ্যা  নির্ধারণ করবেন, এবং একাগ্র ভাবে জপ করবেন। 

সঙ্গে বিধি অনুসারে একটি পঞ্চদশী যন্ত্র বাহু বা কণ্ঠে ধারণ করলে দ্রুত শুভ পরিবর্তন পাওয়া যাবে। 

বন্ধন মোচন মন্ত্র :- ওঁ নমোহস্তুতে ভগবতে পার্শ্বচন্দ্রাধরেন্দ্র 

পদ্মাবতী সহীতায় মেহভীষ্ট সিদ্ধি 

দুষ্টগ্রহ ভস্ম ভক্ষং স্বাহা। 

স্বামী প্রসাদে কুরু কুরু স্বাহা। 

হিলিহিলি মাতঙ্গিনী স্বাহা। 

স্বামী প্রসাদে কুরু কুরু স্বাহা।

পঞ্চদশী যন্ত্রের মন্ত্র :- ওঁ হ্রীংপঞ্চদশী মম সিদ্ধিং দেহি দোই স্বাহা। 

ওঁ হ্রীং শ্রীং ক্লীং


বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৩

দুর্ভাগ্য এবং দুঃসময় দূর করার কার্য এবং টোটকা


যখন দিবারাত্র পরিশ্রম করেও ঠিকমত সুবিধা হয় না বা দুর্ভ্যাগ্য ঘোচে না, ব্যবসা বা চালু দোকান উন্নতি হবার পরিবর্তে অবনতির পথে এগিয়ে যেতে থাকে সেই ক্ষেত্রে আমাদের জ্যোতিষ,তন্ত্র ও আধ্যাত্মিক পথে বেশ কিছু কার্যকরী উপায় আছে যা নিষ্ঠা ভাবে পালন করলে অভাবনীয় সাফল্য লাভ হতে পারে। 

তবে মাথায় রাখতে হবে গ্রহ ও সময়ের উত্থান পতনের মধ্যে থেকে আমাদের দুর্ভাগ্য ও সৌভাগ্য নির্ভর করে সঙ্গে অবশ্যই কর্ম জড়িত। সৎ কর্মের মধ্যে থেকে নিয়ম ও নিষ্ঠা পালন করলে সফলতা লাভ হবে। 

১. কাগজের ওপর ছোট ছোট অক্ষরে রাম নাম লিখবেন। যতটা পারেন বেশি সংখ্যায় এই নাম লিখে সবগুলি  পৃথক ভাবে কেটে নিন। আটার ছোটো ছোটো গুলি তৈরী করে এক একটি কাগজ তার মধ্যে ভরে দিন। এরপর নদী বা পুকুরে গিয়ে মাছকে খাওয়াবেন। এক পূর্ণিমা থেকে পরবর্তী পূর্ণিমা পর্যন্ত এইভাবে তাদের খাওয়াবেন। 

২. আটা ভেজে তার সঙ্গে চিনি মিশিয়ে সেই পঞ্জিরি পিপড়েদের খাওয়াবেন। 

৩. শনিবার একটি পাত্রে সরষের তেল এবং একটি টাকা তাতে দিয়ে নিজের মুখ দেখবেন এবং কোনো ভিক্ষুককে দান করবেন। 

৪. যথাশক্তি পূজা আরাধনা এবং দান প্রায়শঃই করবেন। 

৫. মন্দ কাজ থেকে নিরত থাকুন। উত্তেজনা ত্যাগ করুন। শান্ত হয়ে থাকার চেষ্টা করুন। 

৬. হতাশ হবেন না। নিজের কাজ নিয়মিত ভাবে করে যাবেন। অবহেলা করবেন না। 

লাল কিতাব থেকে সংগৃহীত 

শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৩

যন্ত্রের মধ্যে শক্তির রহস্য-


যেমন নিরাকার দেবতাদের সাকার রূপ অনেক বিগ্রহ অর্থাৎ মূর্ত্তি আছে। ঠিক সেই প্রকার মন্ত্রগুলির সাকার রূপ হলো যন্ত্র। মন্ত্রের শক্তি তার শব্দগুলির মধ্যে নিহিত থাকে। তাহলে যন্ত্রগুলির শক্তি অঙ্কিত রেখাগুলি এবং ওই রেখাগুলির মধ্যে লিখিত অঙ্কগুলি এবং অক্ষরগুলির মধ্যে নিহিত। প্রত্যেক যন্ত্র  অথবা নকশার মধ্যে কিছু রেখা এবং অঙ্ক এবং অক্ষর একটি নিশ্চিত ক্রমে অংকিত হয়ে থাকে। যন্ত্রের মধ্যে অংকিত এইসব রেখাগুলি, এদের বিশিষ্ট আকৃতি এবং ওই রেখাগুলির মধ্যে লেখা অঙ্কগুলি এবং অক্ষরগুলির বিশিষ্ট শক্তি বিস্তার করে থাকে। এর মধ্যে অংকিত অঙ্ক এবং অক্ষর উক্ত সকল দেবদেবী, গ্রহ নক্ষত্রগুলির সম্পর্কিত বিজাঙ্ক জানতে হবে এবং সেই সকল দেবদেবীর শক্তির প্রতীকও। এই কারণেই যন্ত্রে অংকিত অক্ষরগুলি এবং অঙ্কগুলিকে বীজ বলা হয়। কোনো যন্ত্রকে সিদ্ধ করার জন্য উক্ত অক্ষরগুলি এবং অংকের পর দৃষ্টি কেন্দ্রিত করেই মন্ত্রের বিভিন্ন সংখ্যায় সম্পূর্ণ বিধি বিধান সহ জপ করা হয়ে থাকে। 

তন্ত্রশাস্ত্রের গ্রন্থতে বলা হয়েছে যে, বিভিন্ন প্রকার যন্ত্রের রেখাগুলি, বিজ্ক্ষর ও বীজাঙ্ক দিব্যশক্তির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। এই কারণেই সাধক যখন কোনও যন্ত্রের ওপর দৃষ্টি একাগ্র করে বিশিষ্ট মন্ত্র জপ করতে থাকেন, তখন  শুধু সাধকের দেহ ও মন ও আশেপাশের আবহাওয়ার ওপরেও শুভ অথবা মন্দ প্রভাব পড়ে এবং সেটাই স্বাভাবিক। এই প্রভাবই সাধককে সফল যন্ত্র লেখক এবং তান্ত্রিক করে তোলে। 

 

  

 

  









শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ঋণ মুক্তি অথবা ডুবে যাওয়া অর্থ আদায়ের টোটকা


ঋণ মুক্তি অথবা ডুবে যাওয়া অর্থ আদায়ের টোটকা 

১. ঘর, দোকান অথবা কার্যালয়ে গরুর আগে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে শ্রীকৃষ্ণ বাঁশি বাজাচ্ছেন , এইরকম চিত্র রেখে নিত্য শ্রদ্ধা ভরে ধুপ দীপ দিয়ে প্রণাম করলে ঋণের বোঝা ঘাড়ে চাপে না। এবং পাওনা অর্থ ডুবে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। 

২. প্রতিদিন প্রাতঃকালে শিব মন্দিরে গিয়ে শিবলিঙ্গে জল দিলে এবং প্রতি সোমবার শিব মন্দিরে প্রদীপ জ্বালালে ও সোমবার ব্রত করলে ঋণ থেকে শীঘ্র মুক্তি লাভ হয়। 

৩. যদি গ্রহ অশুভ হবার কারণে আর্থিক অনটন দেখা দেয় এবং ঋণ শোধ করা না যায়, তাহলে উপযুক্ত জ্যোতিষীর সাথে পরামর্শ করে সেই গ্রহের শান্তির চেষ্টা করবেন।