ফলিত জ্যোতিষ এ কেতুকে রহস্যময় আখ্যা দেওয়া হয়েছে। রাহুর মতোই কেতুর গতিও বক্র।অন্যান্য গ্রহের ন্যায় কেতু সরল বা অতিচারি গতি বলে কিছু নেই।কেতুর বাল্য, বৃদ্ধ বা যৌবন অবস্থা বলে কিছু নেই। কেতু চক্ষুহীন ফলে কেতু দৃষ্টিহীন। সাধারণত কেতু কে প্যাপগ্রহ আখ্যা দেওয়া হয়েছে আবার কোথাও শুভ ফল প্রদানকারী বলে বর্ণনা করা হয়েছে।এই ব্যাপারে আমি মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী। অর্থাৎ কেতুর অবস্থান হিসেবে ফলাফল প্রদান করে থাকে বলে মনে করি। দীর্ঘ চর্চার মধ্যে দেখেছি বহু কেতু প্রভাবাধীন ব্যাক্তিকে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছতে।ফলে কেতু কোথায় অবস্থান করছে সেটাই বড়ো কথা সেখান থেকে বিচার বিশ্লেষণ প্রয়োজন।
কেতু ভাবাপন্ন ব্যাক্তির অন্তরে অভাবনীয় শক্তি নিহিত থাকে। কিন্তু তার বহিঃপ্রকাশ ঘটেনা।এইসকল ব্যাক্তির তন্ত্র, মন্ত্র আধ্যাত্মিক বিষয়ে অদ্ভুত জ্ঞান জন্মায়।তবে একবার ক্রোধের বশবর্তী হলে মঙ্গলের ন্যায় নিজেও শেষ হবে অপরকে শেষ করবে। অদ্ভুত ধৈর্যের অধিকারী হয়। এই ব্যাক্তি চাপা স্বভাবের হয়, নিজের ভাব সহজে ব্যাক্ত করেনা। গোপনীয় কাজ পছন্দ করবে। ব্যাক্তির কেতু অশুভ হলে জুয়াচুরি, ধাপ্পাবাজি এইসব বিষয়ে আগ্রহ জন্মাবে।
কেতুর স্বস্থান মীন।রবি,চন্দ্র,মঙ্গল মিত্র। মীন,বৃশ্চিক,ধনু,মকর ও কুম্ভে কেতু বলবান ও শুভ। তৃতীয়, ষষ্ঠ, ও একাদশে কেতু সর্ব রিষ্ট নাশ করে।কেতু মঙ্গল,কেতু বুধ, কেতু শুক্র, কেতু শনি অশুভ যোগ।
কেতু মঙ্গল যোগ নিয়ে বহু ব্যাখ্যা আছে।সেক্ষেত্রে লগ্নপতির সঙ্গে সম্পর্ক শুভ গ্রহের দৃষ্টি প্রভৃতি দেখে ফলদান করতে হয়। কেতু বুধ যোগে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে থাকে। বিভিন্ন বিভ্রম জন্মায়।কেতু শনি যোগে কর্মক্ষেত্রের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কর্মজীবনে কোনো না কোনো সময় ভোগ করতে হয়। কর্মে প্রবল বাধা, কর্মহানি,পদচ্যুত ঘটতে পারে। শত্রুর ষড়যন্ত্রে ব্যাক্তির বন্ধন ভয় জন্মায়।শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রবল ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। ফলিত জ্যোতিষ এ কেতুকে রহস্যময় আখ্যা দেওয়া হয়েছে। রাহুর মতোই কেতুর গতিও বক্র।অন্যান্য গ্রহের ন্যায় কেতু সরল বা অতিচারি গতি বলে কিছু নেই।কেতুর বাল্য, বৃদ্ধ বা যৌবন অবস্থা বলে কিছু নেই। কেতু চক্ষুহীন ফলে কেতু দৃষ্টিহীন। সাধারণত কেতু কে প্যাপগ্রহ আখ্যা দেওয়া হয়েছে আবার কোথাও শুভ ফল প্রদানকারী বলে বর্ণনা করা হয়েছে।এই ব্যাপারে আমি মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী। অর্থাৎ কেতুর অবস্থান হিসেবে ফলাফল প্রদান করে থাকে বলে মনে করি। দীর্ঘ চর্চার মধ্যে দেখেছি বহু কেতু প্রভাবাধীন ব্যাক্তিকে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছতে।ফলে কেতু কোথায় অবস্থান করছে সেটাই বড়ো কথা সেখান থেকে বিচার বিশ্লেষণ প্রয়োজন।
কেতু ভাবাপন্ন ব্যাক্তির অন্তরে অভাবনীয় শক্তি নিহিত থাকে। কিন্তু তার বহিঃপ্রকাশ ঘটেনা।এইসকল ব্যাক্তির তন্ত্র, মন্ত্র আধ্যাত্মিক বিষয়ে অদ্ভুত জ্ঞান জন্মায়।তবে একবার ক্রোধের বশবর্তী হলে মঙ্গলের ন্যায় নিজেও শেষ হবে অপরকে শেষ করবে। অদ্ভুত ধৈর্যের অধিকারী হয়। এই ব্যাক্তি চাপা স্বভাবের হয়, নিজের ভাব সহজে ব্যাক্ত করেনা। গোপনীয় কাজ পছন্দ করবে। ব্যাক্তির কেতু অশুভ হলে জুয়াচুরি, ধাপ্পাবাজি এইসব বিষয়ে আগ্রহ জন্মাবে।
কেতুর স্বস্থান মীন।রবি,চন্দ্র,মঙ্গল মিত্র। মীন,বৃশ্চিক,ধনু,মকর ও কুম্ভে কেতু বলবান ও শুভ। তৃতীয়, ষষ্ঠ, ও একাদশে কেতু সর্ব রিষ্ট নাশ করে।কেতু মঙ্গল,কেতু বুধ, কেতু শুক্র, কেতু শনি অশুভ যোগ।
কেতু মঙ্গল যোগ নিয়ে বহু ব্যাখ্যা আছে।সেক্ষেত্রে লগ্নপতির সঙ্গে সম্পর্ক শুভ গ্রহের দৃষ্টি প্রভৃতি দেখে ফলদান করতে হয়। কেতু বুধ যোগে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেতে থাকে। বিভিন্ন বিভ্রম জন্মায়।কেতু শনি যোগে কর্মক্ষেত্রের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কর্মজীবনে কোনো না কোনো সময় ভোগ করতে হয়। কর্মে প্রবল বাধা, কর্মহানি,পদচ্যুত ঘটতে পারে। শত্রুর ষড়যন্ত্রে ব্যাক্তির বন্ধন ভয় জন্মায়।শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রবল ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়।